• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন

মেলান্দহে তীব্র শীতে কাঁপছে মানুষ

স্বাধীন ভোর ডেস্ক / ৬৭ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪

জামালপুর প্রতিনিধি:
জামালপুরে ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে শ্রমজীবী দরিদ্র মানুষ। জামালপুর সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে শ্রমজীবী দরিদ্র মানুষ। তীব্র শীতে মানুষের পাশাপাশি কাঁপছে পশুপাখিও। বেড়েছে রোগবালাই। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে বিষেশ করে চরাঞ্চলের মানুষের দুই বেলা খাবার জোগানো যাঁদের জন্য কঠিন, সেখানে শীতের কাপড় কেনা তাঁদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। সরকারি ভাবে এখনও কোন শীতবস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করা হয়নি।উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের একাধিক নারী -পুরুষ জানান, আমরা আগুনের ধুমা দিয়ে গাও গরম করুছি। কিন্তুু গরু-ছাগলগুলাক কী করমো? দুইটার করি চটের বস্তা গরুর গাওত দিয়া ঠান্ডা যাওছে না। শুধুই কাঁপছে। ছাগলগুলোরও রোগবালাই ধরছে। চাহিদামতো শীতের কাপড় কেনা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। তাই সরকারিভাবে যদি আমাদেরকে কম্বল দিয়ে সহায়তা করা হয় তাহলে ভালো হতো।উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, শীত বাড়ায় পশুপাখির সর্দি ও নিউমোনিয়া রোগ বেড়েছে। খামারি ও কৃষকদের গরু-ছাগল চট ও মোটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। মেঝেতে শুকনো খড় বিছানো ও গরম পানি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। শীতের সময় পশুপাখির রোগবালাই বেশি হয়। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) উপজেলার কয়েকটি চরাঞ্চল ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। শীতের কারণে অনেকেই কাজে যেতে পারেননি।৫০ বছর বয়সী ছাওার বলেন – রাতের চেয়ে ভোর থেকে শীত বাড়ছে। ঠান্ডা সহ্য হওছে না। কামলা দিতে পারি নাই, গরম কাপড়ও নাই। তার ওপর উওরে ঠান্ডা বাতাস। আঃ রশিদ বলেন -এলা আগুন করমো খরিও নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ